আমি আর তুমি
লেখকঃ প্রিয়
ক্লাস শেষে বাসায় ফিরে একটু ঘুমিয়েছিলা।।ঘুমটা ভাঙলো সন্ধার একটু পর।সারাদিন ক্লাস করায় একটু ক্লান্ত ছিলাম।তাই ঘুমটা বেশ ভালই হলো।
আমি উঠে ফ্রেশ হয়ে এলাম।ক্ষুধাও লেগেছে।যাই দেখি কি নাস্তা করা যায়।
"
নাস্তা শেষে বাইরে যাব কি যাব না এটা ভাবতে ভাবতেই ল্যাপটপে ফেসবুকে লগ ইন করলাম।ফেসবুকে ঢুকতেই মালিহার মেসেজটা ভেসে উঠলো।
ভালবাসি।খুব ছোট্ট একটা শব্দ।এটা আমি প্রায় দু বছর যাবত শুনতেছি।যেখানেই যাই সেখানেই মালিহার এই মধুর শব্দটা ভেসে ওঠে ভালবাসি।
""
আমি আহাদ।আর মালিহা আমার দুঃসম্পর্কের মামাতো বোন।মেয়েটা দেখতে বেশ সুন্দরী।লেখাপড়াও বেশ ভাল। ইন্টার শেষ করেছে প্রায় একবছর হয়েছে।মেয়েটার ইচ্ছে ছিল মেডিকেলে পড়বে।কিন্তু তা আর হয়ে উঠেনি।তাই এক বছর গ্যাপ দিয়ে এবার আবার মেডিকেলে এক্সাম দিয়েছে।
"
মালিহাকে যে আমি পছন্দ করি না তা না।ওকে প্রথম দেখাতেই ভাল লেগে যায়।তবে সেটা যে আস্তে আস্তে ভালবাসায় রূপ নেবে সেটা ভাবিনি।কিন্তু মেয়েটা যত বারই আমার কাছে আসতে চায় ততবারই কোন না কোন ভাবে ওকে ফিরিয়ে দেই।হারানোর ভয়ে।
"
মালিহাদের অবস্থা বেশ ভাল।ধনীও বটে।আমার সাথে মানিয়ে চলতে ওর যে সমস্যা হবে এটা আমি শিওর।কিন্তু মেয়েটা মুখে সেটা কখনই স্বীকার করবে না।
আগে মাঝে মাঝে মালিহাদের বাসায় যেতাম।মেয়েটা তখন আমার আশেপাশেই ঘুরঘুর করতো।ভালও লাগতো।
তবে আবার ভয়ও হতো।
মালিহার মা যদি কিছু বুঝে ফেলে তাহলে আর মুখ দেখাতে পারবো না।এই ভয়ে এখন আর যাওয়াও হয় না।তবে আমার মত মালিহা ভয় পায় না।ও থেমে থাকেনি।পেছনে যেন আঠার মত লেগে আছে।
"
আমি মালিহার মেসেজের রিপ্লাই দিলাম না।বার বার ফিরিয়ে দিতে দিতে এখন আমারই লজ্জা লাগে।আসলে এখন যদি আমি হ্যা বলে দেই তাহলে মেয়েটার মাথায় সারাদিন আমার কথাই ঘুরপাক খাবে।আর পড়াশোনার কথা ভুলেই যাবে।ওর মেডিক্যালের স্বপ্নও শেষ হয়ে যাবে।
"
সকালে ঘুম থেকে উঠতেই মালিহার ফোন এসে হাজির।সাথে আমার মুখে বিরক্তির ভাবটাও ফুটে উঠলো।তবে মনে মনে বেশ ভালই লাগছে।ওর কন্ঠ শুনতে স্পেশাল একটা সিমও কিনেছি।মাঝে মাঝে ফোন দিয়ে ওর কন্ঠে হ্যালো শুনতে বেশ ভালই লাগে।
'
আমি ফোন ধরতেই মালিহা বললো,
-জানো কাল রাতে মেডিকেলের রেজাল্ট দিয়েছে।
মালিহার কথায় আমি কিছু বললাম না।ও যেভাবে খুশি হয়ে কথাটি বললো তাতে মনে হচ্ছে চান্স পেয়ে গেছে।আর এটার জন্যেই এতদিন অপেক্ষা করছিলাম।আমি একটু খুশি হয়েই বললাম,
-চান্স পেয়েছ?
-নাহ।
মালিহার মুখে না শুনে আমার মুখটা একটু মলিন হয়ে গেলো।কিন্তু এই মেয়েটা এত খুশি কেন!
আমি কিছু বলার আগেই মালিহা বললো,
-তবে অন্য একটাতে চান্স পেয়েছি।আর আমি অনেক খুশি।
আমি আর কিছু না বলে ফোনটা কেটে দিলাম।বলে কি মেয়েটা!যার জন্যে এক বছর গ্যাপ দিয়ে নতুন করে এক্সাম দিল এখন সেখানে চান্স না পেয়েও খুশি।কোথায় চান্স পেলো যে এত খুশি।এই মেয়েদের মন কখন কি চায় সেটা বোঝা আমাদের মত ছেলেদের মুশকিল হয়ে পড়ে।
"
ভার্সিটি ছুটি থাকায় এতদিন বেশ ভালই কাটলো।শুধু ঘুম আর ঘুম।তবে সেটা এখন আর হচ্ছে না।ক্লাস কোন মতেই মিস দেওয়া চলবে না।কোন মতেই না।
"
ক্লাস শেষে যখনি বাসার দিকে রওনা দেবো তখনি কেও পেছন থেকে এসে হাতটা ধরে ফেললো।আরে এভাবে কে আসলো।আমি পাশে তাকিয়ে দেখি মালিহা আমার হাত ধরে হাসি মুখেই দাঁড়িয়ে আছে।
আমি মালিহাকে দেখে একটু না বেশ ভালই অবাক হলাম।ও এখানে কিভাবে!আমি কিছু বলার আগেই মালিহা বললো,
-তোমাকে বলেছিলাম না আমি মেডিকেলে চান্স না পেয়েও অনেক খুশি।
আমি মালিহার কথায় শুধু মাথা নাড়ালাম।মালিহা আবারও বললো,
-এখন বুঝলে তো আমি কেন এত খুশি।আমি সবসময় তোমার কাছে থাকতে চাই।তোমার পাশে।
আমি মালিহার কথায় কিছু না বলে হাতটা ছাড়িয়ে চলে আসলাম।এমনিতেই অনেকে আমাদের দিকে অনেকে কেমন করে যেন তাকিয়ে ছিল।তার উপর যদি এখন ওর হাত ধরে কথা বলি তাহলে যে কি হবে আল্লাহই জানে।
তবে ওর হাত ধরায় যতটা না বিরক্ত হয়েছি তার চেয়ে বেশী ভাল লেগেছে।শুধু শুধু মেয়েটাকে কষ্ট দিয়ে লাভ কি।তাছাড়া আমি যে ভাল আছি সেটাও না।মালিহাকে ভালবাসলেও সেটা প্রকাশ করতে পারছি না।
"
হাতটা ধরি?
'
মালিহার ফোনে ঘুমটা ভেঙে গেলো।ফোন ধরতেই মালিহা বললো,
-এই তোমার না নয়টায় ক্লাস আর তুমি এখনও ঘুমাচ্ছো।
-হুম নয়টায় তো কি হইছে।কয়টা বাজে?
-আটটা পনেরো।
মালিহার মুখে আটটা পনেরো শুনে আমার ঘুম কোথায় গেলো সেটাই বুঝলাম না।আমি মালিহাকে বললাম,
-আর একটু আগে ফোন দিয়ে জাগিয়ে দিবা না।
-আমি কি তোমার বউ নাকি যে জাগিয়ে দিতে হবে?
-বউ ই তো।
এই রে কি বললাম এটা।বউ হবে কিভাবে।আমি মালিহা কিছু বলার আগেই ফোনটা কেটে দিলাম।মেয়েটা কি না কি ভাবছে।এদিকে ক্লাসের প্রায় সময় হয়ে গেছে।
"
ক্লাসটাই মিস হয়ে গেলো।এদিকে নাস্তা না করেই বের হওয়ায় ক্ষুধাও লেগেছে বেশ।যাই দেখি ক্যান্টিনে কি পাওয়া যায়।আমি ক্যান্টিনের দিকে যেতেই দেখি মালিহা ওর বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিচ্ছে।
এই জিনিসটা আমার একদম পছন্দ না। মালিহার সাথে আমার চোখাচোখি হতেই ও হয়তো আমার মুখ দেখে ব্যাপারটা স্পষ্টই বুঝে গেলো।
আমি কিছু না বলে ক্যান্টিনের দিকে রওনা দিতেই মালিহা আমার পাশে এসে বললো,
-হাতটা ধরি?
আমি ওর দিকে কিছুক্ষন তাকিয়ে থেকে বললাম,
-ওসব আমার পছন্দ না।
-কোনসব?
-কিছুক্ষন আগে যেটা করলে।
মালিহা কি বুঝলো জানিনা।তবে কিছুক্ষন ভেবে ও ওর বন্দুদের দিকে একবার তাকিয়ে বললো,
-তুমি বললে সব বাদ দিব।শুধু তুমি পাশে থাকলেই চলবে।
-হাতটা ধরবে নাকি চলে যাব।
আমি কথাটি বলতেই মালিহা আমার হাতটা শক্ত করেই জড়িয়ে ধরে ওর মাথাটা আমার কাধে রাখলো।মনে হচ্ছে অনেক দিন পর খুব দামি জিনিস কাছে পেয়েছে।
আমি মালিহার হাত ধরেই ক্যান্টিনের দিকে যাচ্ছি আর ভাবছি,
অবশেষে আমি পাইলাম,উহাকেই পাইলাম।
ক্লাস শেষে বাসায় ফিরে একটু ঘুমিয়েছিলা।।ঘুমটা ভাঙলো সন্ধার একটু পর।সারাদিন ক্লাস করায় একটু ক্লান্ত ছিলাম।তাই ঘুমটা বেশ ভালই হলো।
আমি উঠে ফ্রেশ হয়ে এলাম।ক্ষুধাও লেগেছে।যাই দেখি কি নাস্তা করা যায়।
"
নাস্তা শেষে বাইরে যাব কি যাব না এটা ভাবতে ভাবতেই ল্যাপটপে ফেসবুকে লগ ইন করলাম।ফেসবুকে ঢুকতেই মালিহার মেসেজটা ভেসে উঠলো।
ভালবাসি।খুব ছোট্ট একটা শব্দ।এটা আমি প্রায় দু বছর যাবত শুনতেছি।যেখানেই যাই সেখানেই মালিহার এই মধুর শব্দটা ভেসে ওঠে ভালবাসি।
""
আমি আহাদ।আর মালিহা আমার দুঃসম্পর্কের মামাতো বোন।মেয়েটা দেখতে বেশ সুন্দরী।লেখাপড়াও বেশ ভাল। ইন্টার শেষ করেছে প্রায় একবছর হয়েছে।মেয়েটার ইচ্ছে ছিল মেডিকেলে পড়বে।কিন্তু তা আর হয়ে উঠেনি।তাই এক বছর গ্যাপ দিয়ে এবার আবার মেডিকেলে এক্সাম দিয়েছে।
"
মালিহাকে যে আমি পছন্দ করি না তা না।ওকে প্রথম দেখাতেই ভাল লেগে যায়।তবে সেটা যে আস্তে আস্তে ভালবাসায় রূপ নেবে সেটা ভাবিনি।কিন্তু মেয়েটা যত বারই আমার কাছে আসতে চায় ততবারই কোন না কোন ভাবে ওকে ফিরিয়ে দেই।হারানোর ভয়ে।
"
মালিহাদের অবস্থা বেশ ভাল।ধনীও বটে।আমার সাথে মানিয়ে চলতে ওর যে সমস্যা হবে এটা আমি শিওর।কিন্তু মেয়েটা মুখে সেটা কখনই স্বীকার করবে না।
আগে মাঝে মাঝে মালিহাদের বাসায় যেতাম।মেয়েটা তখন আমার আশেপাশেই ঘুরঘুর করতো।ভালও লাগতো।
তবে আবার ভয়ও হতো।
মালিহার মা যদি কিছু বুঝে ফেলে তাহলে আর মুখ দেখাতে পারবো না।এই ভয়ে এখন আর যাওয়াও হয় না।তবে আমার মত মালিহা ভয় পায় না।ও থেমে থাকেনি।পেছনে যেন আঠার মত লেগে আছে।
"
আমি মালিহার মেসেজের রিপ্লাই দিলাম না।বার বার ফিরিয়ে দিতে দিতে এখন আমারই লজ্জা লাগে।আসলে এখন যদি আমি হ্যা বলে দেই তাহলে মেয়েটার মাথায় সারাদিন আমার কথাই ঘুরপাক খাবে।আর পড়াশোনার কথা ভুলেই যাবে।ওর মেডিক্যালের স্বপ্নও শেষ হয়ে যাবে।
"
সকালে ঘুম থেকে উঠতেই মালিহার ফোন এসে হাজির।সাথে আমার মুখে বিরক্তির ভাবটাও ফুটে উঠলো।তবে মনে মনে বেশ ভালই লাগছে।ওর কন্ঠ শুনতে স্পেশাল একটা সিমও কিনেছি।মাঝে মাঝে ফোন দিয়ে ওর কন্ঠে হ্যালো শুনতে বেশ ভালই লাগে।
'
আমি ফোন ধরতেই মালিহা বললো,
-জানো কাল রাতে মেডিকেলের রেজাল্ট দিয়েছে।
মালিহার কথায় আমি কিছু বললাম না।ও যেভাবে খুশি হয়ে কথাটি বললো তাতে মনে হচ্ছে চান্স পেয়ে গেছে।আর এটার জন্যেই এতদিন অপেক্ষা করছিলাম।আমি একটু খুশি হয়েই বললাম,
-চান্স পেয়েছ?
-নাহ।
মালিহার মুখে না শুনে আমার মুখটা একটু মলিন হয়ে গেলো।কিন্তু এই মেয়েটা এত খুশি কেন!
আমি কিছু বলার আগেই মালিহা বললো,
-তবে অন্য একটাতে চান্স পেয়েছি।আর আমি অনেক খুশি।
আমি আর কিছু না বলে ফোনটা কেটে দিলাম।বলে কি মেয়েটা!যার জন্যে এক বছর গ্যাপ দিয়ে নতুন করে এক্সাম দিল এখন সেখানে চান্স না পেয়েও খুশি।কোথায় চান্স পেলো যে এত খুশি।এই মেয়েদের মন কখন কি চায় সেটা বোঝা আমাদের মত ছেলেদের মুশকিল হয়ে পড়ে।
"
ভার্সিটি ছুটি থাকায় এতদিন বেশ ভালই কাটলো।শুধু ঘুম আর ঘুম।তবে সেটা এখন আর হচ্ছে না।ক্লাস কোন মতেই মিস দেওয়া চলবে না।কোন মতেই না।
"
ক্লাস শেষে যখনি বাসার দিকে রওনা দেবো তখনি কেও পেছন থেকে এসে হাতটা ধরে ফেললো।আরে এভাবে কে আসলো।আমি পাশে তাকিয়ে দেখি মালিহা আমার হাত ধরে হাসি মুখেই দাঁড়িয়ে আছে।
আমি মালিহাকে দেখে একটু না বেশ ভালই অবাক হলাম।ও এখানে কিভাবে!আমি কিছু বলার আগেই মালিহা বললো,
-তোমাকে বলেছিলাম না আমি মেডিকেলে চান্স না পেয়েও অনেক খুশি।
আমি মালিহার কথায় শুধু মাথা নাড়ালাম।মালিহা আবারও বললো,
-এখন বুঝলে তো আমি কেন এত খুশি।আমি সবসময় তোমার কাছে থাকতে চাই।তোমার পাশে।
আমি মালিহার কথায় কিছু না বলে হাতটা ছাড়িয়ে চলে আসলাম।এমনিতেই অনেকে আমাদের দিকে অনেকে কেমন করে যেন তাকিয়ে ছিল।তার উপর যদি এখন ওর হাত ধরে কথা বলি তাহলে যে কি হবে আল্লাহই জানে।
তবে ওর হাত ধরায় যতটা না বিরক্ত হয়েছি তার চেয়ে বেশী ভাল লেগেছে।শুধু শুধু মেয়েটাকে কষ্ট দিয়ে লাভ কি।তাছাড়া আমি যে ভাল আছি সেটাও না।মালিহাকে ভালবাসলেও সেটা প্রকাশ করতে পারছি না।
"
হাতটা ধরি?
'
মালিহার ফোনে ঘুমটা ভেঙে গেলো।ফোন ধরতেই মালিহা বললো,
-এই তোমার না নয়টায় ক্লাস আর তুমি এখনও ঘুমাচ্ছো।
-হুম নয়টায় তো কি হইছে।কয়টা বাজে?
-আটটা পনেরো।
মালিহার মুখে আটটা পনেরো শুনে আমার ঘুম কোথায় গেলো সেটাই বুঝলাম না।আমি মালিহাকে বললাম,
-আর একটু আগে ফোন দিয়ে জাগিয়ে দিবা না।
-আমি কি তোমার বউ নাকি যে জাগিয়ে দিতে হবে?
-বউ ই তো।
এই রে কি বললাম এটা।বউ হবে কিভাবে।আমি মালিহা কিছু বলার আগেই ফোনটা কেটে দিলাম।মেয়েটা কি না কি ভাবছে।এদিকে ক্লাসের প্রায় সময় হয়ে গেছে।
"
ক্লাসটাই মিস হয়ে গেলো।এদিকে নাস্তা না করেই বের হওয়ায় ক্ষুধাও লেগেছে বেশ।যাই দেখি ক্যান্টিনে কি পাওয়া যায়।আমি ক্যান্টিনের দিকে যেতেই দেখি মালিহা ওর বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিচ্ছে।
এই জিনিসটা আমার একদম পছন্দ না। মালিহার সাথে আমার চোখাচোখি হতেই ও হয়তো আমার মুখ দেখে ব্যাপারটা স্পষ্টই বুঝে গেলো।
আমি কিছু না বলে ক্যান্টিনের দিকে রওনা দিতেই মালিহা আমার পাশে এসে বললো,
-হাতটা ধরি?
আমি ওর দিকে কিছুক্ষন তাকিয়ে থেকে বললাম,
-ওসব আমার পছন্দ না।
-কোনসব?
-কিছুক্ষন আগে যেটা করলে।
মালিহা কি বুঝলো জানিনা।তবে কিছুক্ষন ভেবে ও ওর বন্দুদের দিকে একবার তাকিয়ে বললো,
-তুমি বললে সব বাদ দিব।শুধু তুমি পাশে থাকলেই চলবে।
-হাতটা ধরবে নাকি চলে যাব।
আমি কথাটি বলতেই মালিহা আমার হাতটা শক্ত করেই জড়িয়ে ধরে ওর মাথাটা আমার কাধে রাখলো।মনে হচ্ছে অনেক দিন পর খুব দামি জিনিস কাছে পেয়েছে।
আমি মালিহার হাত ধরেই ক্যান্টিনের দিকে যাচ্ছি আর ভাবছি,
অবশেষে আমি পাইলাম,উহাকেই পাইলাম।
No comments