অপ্রকাশিত প্রেম
আমি আশিক,ডাক নাম নীল। ইন্টারমিডিয়েট ফাইনাল পরিক্ষার
প্রথম দিন হলে বসে আছি।
একটু ভয় লাগছে কারন নতুন হলে পরিক্ষা।
যাই হোক একসময় দেখলাম বারান্দায় একটা সুন্দর মেয়ে
দাড়িয়ে আছে।
ও হয়তো আমার দেখা পৃথীবির সবচেয়ে সুন্দর মেয়ে। মনে
এক অন্যরকম ভালো লাগা তৈরি হলো।
আর তখন আমি ভাবতে ছিলাম আমি যদি তার আমার জীবন
সঙীনি করতে পারতাম
তাহলে হয়তো আমি পৃথীবির সুখী ব্যক্তিদের একজন হতাম।
যাই হোক ঘন্টা পড়ল, মেয়েটা দেখি আমার পাশে এসে
বসল,তখনতো আমি খুশিতে আন্তহারা।
মেয়েঃআপনি কোন কলেজের?
আমিঃআপনি যে কলেজের আমিও সেই কলেজের।
মেয়েঃনা আগে কখনও দেখিনি তো তাই বললাম।
আমিঃআপনার নাম কি?
মেয়েঃ আমি ইমু,আপনি?
আমিঃনীল।
পরিক্ষা শুরু হলো, স্যারের চোখ ফাকি দিয়ে ভালই কথা
বলেছিলাম,এমনি একদিন কথা বলার সময় স্যারের কাছে
ধরা খেয়ে ২০মিনিট দুজনের খাতা স্যারের হাতে বন্দি ছিল।
একসময় তাকে নিয়ে আমার চিন্তা চেতনা গভীর হয়ে যায়
এবং মনের অজান্তেই তাকে ভালবেসে ফেলেছি।
ও ছিল ব্যবসা গ্রুপের আর আমি মানবিক।
এক সময় ওর প্রতি এতই দুর্বল হয়ে পড়েছিলাম যে আমার
পরিক্ষা না থাকলেও আমি ওকে দেখার জন্য যেতাম।
যাইহোক একসময় দুজেনের মধ্যে ভালো একটা সম্পর্ক সৃষ্টি
হয়।
আর আমি তখনই তাকে প্রপোজ করার জন্য উঠে পড়ে লাগি
কিন্তু পারি না,মনের ভেতর এক দরনের ভয় কাজ করে,
যদি এই সম্পর্কটা নষ্টা হয়ে যায়।
আবার ভালো লাগছে না।
কি যে করব??
ইতিমধ্যে পরিক্ষা শেষ।
তো একদিন অনেক ভেবেই তাকে প্রপোজ করতে যাই।
হাতে একটা লাল গোলাপ।
কলেজর তাকে খুজে পাচ্ছি না।
এক সময় দেখলাম সে মাঠে বসে আছে।
আস্তে আস্তে তার কাছে গেলাম, দেখলাম তার পাশে একটা
ছেলে
আর দুজনে বাদাম খাচ্ছে।
আমাকে দেখেই ডাক দিলো
আমি পিছনে হাত রেখে সামনে গেলাম।
ইমুঃ ও হচ্ছে আমার বয়ফ্রেন্ড (রাকিব)।
রাকিবঃকেমন আছো, তোমার কথা ওর মুখে অনেক শুনেছি।
আমিঃভালো। ইমু তুমিতো ওর কথা আগে কখনো বলোনি?
ইমুঃআসলে প্রসঙে আসেনি তাই বলা হয়নি।
আমি: আচ্ছা তোমার গল্প করি আমি আসি।
পিছন ফিরে ঘুরে হাটতেছি আমার পা চলছে না চোখ দুটো
অশ্রুতে ঘোলা হয় যাচ্ছে
তারপর কিছুদিন কলেজে যাওয় হয়নি।
আর ইমুর ফোনও রিসিব করিনি।
রেজাল্টের দিন যথা সময় কলেজে আছি, ওকে খুজছি কিন্তু
দেখা পায়নি।
ফোন ও বন্ধ।
কিছুদিন পর যানতে পারলাম ওর বিয়ে হয়ে ----।
বুকের ভেতর পুষে রাখা প্রেম আমি প্রকাশ করতে পারিনি।
যা এখনও আমাকে যন্ত্রনা দেয়
প্রথম দিন হলে বসে আছি।
একটু ভয় লাগছে কারন নতুন হলে পরিক্ষা।
যাই হোক একসময় দেখলাম বারান্দায় একটা সুন্দর মেয়ে
দাড়িয়ে আছে।
ও হয়তো আমার দেখা পৃথীবির সবচেয়ে সুন্দর মেয়ে। মনে
এক অন্যরকম ভালো লাগা তৈরি হলো।
আর তখন আমি ভাবতে ছিলাম আমি যদি তার আমার জীবন
সঙীনি করতে পারতাম
তাহলে হয়তো আমি পৃথীবির সুখী ব্যক্তিদের একজন হতাম।
যাই হোক ঘন্টা পড়ল, মেয়েটা দেখি আমার পাশে এসে
বসল,তখনতো আমি খুশিতে আন্তহারা।
মেয়েঃআপনি কোন কলেজের?
আমিঃআপনি যে কলেজের আমিও সেই কলেজের।
মেয়েঃনা আগে কখনও দেখিনি তো তাই বললাম।
আমিঃআপনার নাম কি?
মেয়েঃ আমি ইমু,আপনি?
আমিঃনীল।
পরিক্ষা শুরু হলো, স্যারের চোখ ফাকি দিয়ে ভালই কথা
বলেছিলাম,এমনি একদিন কথা বলার সময় স্যারের কাছে
ধরা খেয়ে ২০মিনিট দুজনের খাতা স্যারের হাতে বন্দি ছিল।
একসময় তাকে নিয়ে আমার চিন্তা চেতনা গভীর হয়ে যায়
এবং মনের অজান্তেই তাকে ভালবেসে ফেলেছি।
ও ছিল ব্যবসা গ্রুপের আর আমি মানবিক।
এক সময় ওর প্রতি এতই দুর্বল হয়ে পড়েছিলাম যে আমার
পরিক্ষা না থাকলেও আমি ওকে দেখার জন্য যেতাম।
যাইহোক একসময় দুজেনের মধ্যে ভালো একটা সম্পর্ক সৃষ্টি
হয়।
আর আমি তখনই তাকে প্রপোজ করার জন্য উঠে পড়ে লাগি
কিন্তু পারি না,মনের ভেতর এক দরনের ভয় কাজ করে,
যদি এই সম্পর্কটা নষ্টা হয়ে যায়।
আবার ভালো লাগছে না।
কি যে করব??
ইতিমধ্যে পরিক্ষা শেষ।
তো একদিন অনেক ভেবেই তাকে প্রপোজ করতে যাই।
হাতে একটা লাল গোলাপ।
কলেজর তাকে খুজে পাচ্ছি না।
এক সময় দেখলাম সে মাঠে বসে আছে।
আস্তে আস্তে তার কাছে গেলাম, দেখলাম তার পাশে একটা
ছেলে
আর দুজনে বাদাম খাচ্ছে।
আমাকে দেখেই ডাক দিলো
আমি পিছনে হাত রেখে সামনে গেলাম।
ইমুঃ ও হচ্ছে আমার বয়ফ্রেন্ড (রাকিব)।
রাকিবঃকেমন আছো, তোমার কথা ওর মুখে অনেক শুনেছি।
আমিঃভালো। ইমু তুমিতো ওর কথা আগে কখনো বলোনি?
ইমুঃআসলে প্রসঙে আসেনি তাই বলা হয়নি।
আমি: আচ্ছা তোমার গল্প করি আমি আসি।
পিছন ফিরে ঘুরে হাটতেছি আমার পা চলছে না চোখ দুটো
অশ্রুতে ঘোলা হয় যাচ্ছে
তারপর কিছুদিন কলেজে যাওয় হয়নি।
আর ইমুর ফোনও রিসিব করিনি।
রেজাল্টের দিন যথা সময় কলেজে আছি, ওকে খুজছি কিন্তু
দেখা পায়নি।
ফোন ও বন্ধ।
কিছুদিন পর যানতে পারলাম ওর বিয়ে হয়ে ----।
বুকের ভেতর পুষে রাখা প্রেম আমি প্রকাশ করতে পারিনি।
যা এখনও আমাকে যন্ত্রনা দেয়
No comments